শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:৩০ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
টেকনাফে ৫ কোটি টাকার মূল্যের ১ কেজি আইসসহ গ্রেপ্তার ১ পেকুয়ায় শহীদ ওয়াসিমের কবর জিয়ারত ও পরিবারের সাথে সাক্ষাত করলেন ছাত্রদলের কেন্দ্রিয় নেতৃবৃন্দ ইনানী সৈকতে গোসলে নেমে পর্যটকের মৃত্যু নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ ও নিরাপদ পর্যটনের জন্য ‘সমুদ্র সন্ধ্যা’ রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে জি থ্রি রাইফেল সহ আরসা কমান্ডার আটক টেকনাফের পাহাড়ে জেল ফেরত যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার টেকনাফে ৭ লাখ টাকা মালামাল নিলামে সর্বোচ্চ ডাককারি স্থল বন্দরের বিশিষ্ট আমদানি ও রপ্তানি কারক সিআইপি ওমর ফারুক টেকনাফের নিকটবর্তী মিয়ানমারের ‘লালদিয়া’ নিয়ন্ত্রণে তীব্র সংঘাত : গুলি আসছে স্থলবন্দর ও আশে-পাশের এলাকায় কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেদ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার রামুতে বড় ভাই হত্যা মামলায় ছোট্ট ভাই গ্রেপ্তার

১৪ লাখ ইয়াবা পর পৌন ২ কোটি টাকা উদ্ধার : আটক ৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : কক্সবাজারে পৃথক অভিযানে ১৪ লাখ ইয়াবা, পৌন ২ কোটি টাকা সহ ৪ জনকে আটক করেছে পুলিশ। যার মধ্যে মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজার সদরের চৌফলদন্ডী ঘাট থেকে সমুদ্র পথে পাচার হয়ে আসা ৭ বস্তা ভর্তি ১৪ লাখ ইয়াবা উদ্ধার করে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের সদস্যরা। এ সময় আটক করা হয়েছে ২ জনকে। জব্দ করা হয়েছে পাচার কাজে ব্যবহৃত ট্রলারটিও। ওই অভিযানে সূত্র ধরে সন্ধ্যায় আটক এক জনের বাড়ি থেকে নগদ ১ কোটি ৭০ লাখ ৬৮ হাজার ৫ শত টাকা উদ্ধার করা হয়। এসময় আটক করা হয় ২ জনকে।

এতে আটকরা হলেন, কক্সবাজার পৌরসভার উত্তর নুনিয়ার ছড়া মো. নজরুল ইসলামের পুত্র মো. জহিরুল ইসলাম ফারুক (৩৭), একই এলাকার মো. মোজ্জাফরের পুত্র মো. নুরুল ইসলাম বাবু (৫৫), ফারুকের শাশুড় আবুল হোসেনের পুত্র আবুল কালাম (৫৫) ও আবুল কালামের পুত্র শেখ আবদুল্লাহ (২০)।

কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মো. হাসানুজ্জামান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ডিবি পুলিশের একটি টিম জেলের ছদ্মবেশে অভিযান শুরু করে। অভিযানে চৌফলদন্ডী ঘাটের কাছা-কাছি সমুদ্রে একটি ট্রলার থেকে ৭ টি বস্তায় ১৪ লাখ ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। এসময় আটক করা হয় ফারুক ও বাবুকে। পরে ২ জনের দেয়ার তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশের এক দল উত্তর নুনিয়ারছড়ায় আবারো অভিযান চালায়। অভিযানে ২ টি বস্তায় পাওয়া যায় ১ কোটি ৭০ লাখ ৬৮ হাজার ৫ শত টাকা সহ বিভিন্ন চুক্তিপত্র, ব্যাংকের চেক। এসময় ফারুকের শাশুড় ও শ্যালককে আটক করা হয়।

পুলিশ সুপার এ চালানটি কক্সবাজারের সর্ব বৃহৎ ইয়াবার চালান উল্লেখ্য করে বলেন, ফারুক ফিশিং ট্রলারের আড়ালে মাদকের ব্যবসায় জড়িত। ফারুকের মতো বেশ কিছু মাদক ব্যবসায়ীর সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। এরা শক্তিশালী সিন্ডিকেট গঠণ করে নানা কৌশলে ইয়াবা কারবার চালাচ্ছে। পুলিশের গোয়েন্দা ইউনিট এসব ব্যবসায়ীদের নজরধারীতে রেখেছে। এ রকম ৮০ জনের একটি তালিকা তৈরী করে পুলিশ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানান তিনি।

এসপি জানান, ইয়াবা ও টাকা উদ্ধার পৃথক ঘটনা। তাই পৃথক আইনে এ মামলা দায়ের করা হবে। এতে জড়িত আরো অনেকের নাম পাওয়া গেছে। যাদের বিরুদ্ধে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

.coxsbazartimes.com

Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themesbcox1716222888